স্পোর্টস No Further a Mystery
স্পোর্টস No Further a Mystery
Blog Article
তিনি ২০১৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেন।
জরিপ বলছে, এবারের নির্বাচনে তিনশোরও বেশি ভোট পেতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার আগে মার্কিন রাজনীতির ইতিহাসে হোয়াইট হাউস পুনরুদ্ধার করতে পেরেছেন একজনই; গ্রোভার ক্লিভল্যান্ড। ১৮৮৪ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তিনি। এরপর ১৮৮৮ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডেমোক্র্যাটদের পক্ষ থেকে নির্বাচনে অংশ নেন তিনি। কিন্তু সেই নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী বেঞ্জামিন হ্যারিসনের কাছে হেরে যান ক্লিভল্যান্ড। পরবর্তীতে ১৮৯২ সালে আবার নির্বাচনে অংশ নেন। হ্যারিসনকে হারিয়ে আবারও হোয়াইট হাউজের ক্ষমতায় বসেন ক্লিভল্যান্ড। আমেরিকার ২২তম ও ২৪তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি।
আকাশেও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য বজায় থাকবে বলে জানান নতুন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন যে, মার্কিন নভোচারীরা মঙ্গল গ্রহে গিয়ে বিজয়ের নতুন ইতিহাস রচনা করবেন।
প্রায় দুই বছর ধরে একজন বিশেষ কৌঁসুলি ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচার শিবির ও রাশিয়ার মধ্যে আঁতাতের অভিযোগের তদন্ত করেছেন। ৩৪ জনের বিরুদ্ধে কম্পিউটার হ্যাকিং ও আর্থিক অপরাধের মতো মামলায় ফৌজদারি অভিযোগ আনা হলেও অভিযুক্তদের তালিকায় ট্রাম্প ছিলেন না। তবে তদন্তে অপরাধমূলক যোগসাজশের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবন বরাবরই ব্যাপকভাবে প্রচারের আলোয় থেকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুও হয়ে উঠেছে।
এরপর ২০২২ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে রিপাবলিকানদের দুর্বল প্রত্যাবর্তনে তাকে দায়ী করা সত্ত্বেও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হিসাবে নিজের দলের মনোনয়ন চেয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নামেন। ক্রমে অন্যান্য রিপাবলিকান সদস্যদের মনোনয়নের দৌড়ে পিছনে ফেলে দেন।
ট্রাম্প স্ব-বিরোধী পন্থায় বিভিন্ন সময়ে তার রাজনৈতিক বিষয়ক পাণ্ডিত্য এবং অবস্থান বর্ণনা করেছেন।[৩৩][৩৪][৩৫][৩৬] পলিটিকো ট্রাম্পের রাজনৈতিক অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন "সারগ্রাহী, তাৎক্ষণিক উদ্ভাবনকারী এবং প্রায়শ স্ব-বিরোধী" হিসেবে।[৩৬] ট্রাম্প পূর্বে তার রাজনৈতিক দলকে তালিকাভুক্ত ও সম্মিলিত করেছেন রিপাবলিকান পার্টি, ইনডিপেন্ডেস পার্টি এবং ডেমোক্রেটিক পার্টির সাথে।[৩৬]
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল মেনে নিতে অস্বীকার করেন মি. ট্রাম্প। ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ওয়াশিংটনে তার সমর্থকদের নিয়ে সমাবেশ করেন এবং তাদের ইউনাইটেড স্টেটস ক্যাপিটলে জড়ো হওয়ার আহ্বান জানান কারণ কংগ্রেসের তরফে মি.
ট্রাম্পের বিপুল সংখ্যক সমর্থক সেখানে জড়ো হন।
প্রসঙ্গত, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় জরিপগুলো ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, মিজ হ্যারিস উদারপন্থী ভোটারদের উদ্দীপ্ত এবং মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করতে সক্ষম হলেও নির্বাচনি দৌড়ে কিন্তু এখনও স্থিতিবস্থায় রয়েছেন।
ট্রাম্প উইসকনসিন, পেনসিলভেনিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, ওহাইও এবং টেক্সাসে জিতেছেন। ওহাইওতে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে। টেক্সাসে আছে ৪০টি। দুই রাজ্যেই গতবার ট্রাম্প জিতেছিলেন। তবে বারাক ওবামা ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০০৮ ও ২০১২-তে ওহিওতে জিততে পেরেছিলেন।
২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে, ট্রাম্প এবং উপরাষ্ট্রপতি ভ্যান্স ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সাথে ওভাল অফিস-এ বৈঠক করেন। সরাসরি সম্প্রচারিত এই বৈঠকটি অত্যন্ত বিতর্কিত ছিল কারণ ট্রাম্প এবং ভ্যান্স জেলেনস্কিকে তিরস্কার করেন। গণমাধ্যমগুলো এটিকে একজন মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং একজন বিদেশী রাষ্ট্রপ্রধান-এর মধ্যে অভূতপূর্ব প্রকাশ্য সংঘর্ষ হিসেবে বর্ণনা করে।[৩১৪][৩১৫]
৫ ২০২০ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন ৫.১ বাইডেনের কাছে হার ও ফলাফল প্রত্যাখ্যান
ট্রাম্প ১৯৯০ এর মাঝামাঝি সময়ে মডেল কারা ইয়ঙ্গের সাথেও প্রণয়ে জড়িয়ে পড়েন।[৩৩৪] এছাড়া রাজকুমারী ডায়ানার প্রতিও ট্রাম্পের অনুরক্তি ছিল। ট্রাম্প ১৯৯৭ সালে তার বই "দ্য আর্ট অব কামব্যাক"-এ লিখেছিলেন, "আমার শুধু more info একটি অনুতাপই রয়েছে যে আমি কখনও ডায়ানা স্পেন্সারকে প্রণয় প্রার্থনা করার সুযোগ পায় নি"। তিনি আরও বলেন, "তাঁর (ডায়ানা) সাথে আমার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে সাক্ষাৎ হয়েছিল.